রংপুর অফিসঃ
গতকাল বৃহস্পতিবার রংপুর সিএমএম আদালতের বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সকালে চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আ হ আহসানুর হককে রংপুর চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শওকত আলী ফুল দিয়ে বরণ করে নেন এবং বিচারিক কার্যক্রম শুরু করার জন্য অভিনন্দন জানান।
এরপর বিভিন্ন কর্মকর্তারা চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আ হ আহসানুর হককে ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানান।এসময় উপস্থিত ছিলেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রংপুর মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রংপুর মোঃ আল-মেহবুব ও চীফ জুডিশিয়াল আদালতের বিচারকগণ। পরে দুপুর ১২টার দিকে চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের ৫ তলার পুর্বদিকে নিজ আদালতে বিচারিক কার্যক্রম শুরু করেন- চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আ হ আহসানুর হক। এসময় আইনজীবী, বিচারপ্রার্থী ও স্থানীয় মানুষের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল।
অন্যদিকে রংপুর আইনজীবী সমিতির সভাপতি আইনজীবী আব্দুর মালেক, সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী আব্দুর হক প্রামানিক, দুর্নীতিদমন আদালতের পিপি একেএম হারুন উর রশিদ ও তরুণ শিল্পপতি আলহাজ্ব তানভির হোসেন আশরাফি রংপুরের চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আ হ আহসানুর হককে দাফতরিক ও বিচারিক কার্যক্রম শুরু করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে বলেন রংপুর মহানগরের ৬ থানার পাঁচ হাজার সাতটি মামলার বিচারিক কাজ দ্রুত শেষ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
রংপুর চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শওকত আলী বলেন করোনার কারনে স্বাস্থবিধি মেনে ক্ষুদ্র পরিসরে চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। স্বাভাবিক অবস্থা থাকলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, এমপি মহাদয় এর আনুষ্ঠানিক উদ্ববোধন করার কথা ছিল।
এই আদালতে রংপুর মহানগরের ৬টি থানার বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। ৬টি থানা হলো- কোতোয়ালি, তাজহাট, মাহিগঞ্জ, হারাগাছ, পরশুরাম ও হাজিরহাট থানা। ২৪০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ মেট্রোতে ছয়টি থানা ছাড়াও দুটি পুলিশ ফাঁড়ি (ধাপ ও নবাবগঞ্জ) রয়েছে।
Leave a Reply