বেল্লাল হোসেন বাবু,
নাটোর জেলা প্রতিনিধি :
নাটোর পৌরসভা নির্বাচনে মহিলা কাউন্সিল পদ প্রার্থী হিসেবে নাসিম -ই-গুলশান সিমা কে দেখতে চায় পৌরসভার সাধারণ জনগন। পৌরসভার বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবেদক জনগনকে জিজ্ঞাসা করে মতামত নিয়ে জানা যায় , আসন্ন সম্ভাব্য নির্বাচনকে সামনে নাটোর পৌরসভায় মহিলা কাউন্সিল পদে প্রার্থী হতে আগ্রহী একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। এদের কেউ কেউ মহিলা কাউন্সিল প্রার্থী হিসেবে দোআ কামনা ও বিভিন্ন ভাবে প্রচার-প্রচারনা শুরু করেছেন। সরেজমিনে স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, নাটোর পৌরসভার যে ক’জন সম্ভাব্য মহিলা কাউন্সিল প্রার্থী রয়েছে তাদের মধ্যে নাসিম-ই-গুলশান সিমা প্রচার-প্রচারনায় এগিয়ে রয়েছেন। এই নির্বাচনের ব্যাপারে আওয়ামীলিগের অংঙ্গসংঠনের নেতা কর্মিরা ও এলাকার সাধারণ জনগন যদি তাঁকে মহিলা কাউন্সিল হিসেবে রায় দেয় , তাহলে সবার দোয়া নিয়ে তিনি মহিলা কাউন্সিল নির্বাচন করতে আগ্রহী, তিনি বলেন কিছু গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও সাধারণ জনগন আমাকে নির্বাচনে মতামত দিয়েছেন সে কারণেই আমি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।আমি এলাকার অবহেলিত মানুষসহ ৪,৫,ও ৬ নং ওয়ার্ডের জনগনের সেবা করতে চাই। আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি নাটোর পৌরসভার ৪,৫,ও ৬ নং ওয়ার্ডের ভোটাররা আমাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এ বিষয় জানতে চাইলে নাসিম-ই-গুলশান সিমা আরও বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আর্দশে আদর্শিত হয়ে আওয়ামীলীগ করি। আর আওয়ামীলীগ হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মাঠে কাজ করে যাচ্ছি। এলাকাবাসী চাইলে আসন্ন পৌর নির্বাচনে মহিলা কাউন্সিল প্রাথী হতে আমি ইচ্ছুক। তবে এলাকাবাসীর পাশে এখনও আছি ভবিষতেও পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ । তিনি আরো জানান, পৌর নির্বাচনে জয়যুক্ত হইলে রাস্তা ঘাট উন্নয়ন, মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত, সামাজিক উন্নয়ন সহ অবহেলিত মানুষের পাশে সব সময় থাকব। স্থানীয় এলাকাবাসীর অনেকেই বলেন, অত্যন্ত আস্থাভাজন ও তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হিসেবে নাসিম -ই- গুলশান সিমা আগামী পৌর নির্বাচনে নাটোর পৌরসভায় মহিলা কাউন্সিল হিসাবে দেখতে চায় সাধারণ জনগণ ।সাধারণ মানুষের মধ্যে তার যে জনপ্রিয়তা সৃষ্টি হয়েছে তাতে তার বিজয়ী হওয়া প্রায় সুনিশ্চিত। নির্বাচনীয় প্রতিস্রুতি হিসেবে তিনি সন্ত্রাস,চুরি ও মাদকমুক্ত একটি আধুনিক পরিকল্পিত শিক্ষাবান্ধব উন্নয়ন পৌরসভার জনগণকে উপহার দেবেন, একটি মডেল পৌরসভা গড়ে তুলতে অঙ্গীকার বদ্ধ। অসহায় মানুষের দ্বারপ্রান্তে গিয়ে তাদের কষ্ট এবং বিভিন্ন সামাজিক প্রতিবন্ধকতা গরীব- ধনীর তারতম্য খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করবেন। যদি তিনি সুযোগ পান বিশেষ করে সমাজের অসচ্ছল অসহায় গরিব, বিধবা, বয়স্ক এবং প্রতিবন্ধী মানুষের জন্য কাজ করবেন। গরীব-ধনির ভেদাভেদ কে সমাজ থেকে বিলুপ্ত করার লক্ষ্যে কাজ করবেন।
Leave a Reply